তহিদুল ইসলাম মনিরামপুর উপজেলা প্রতিনিধিঃ
যশোর (০৫) আসনের সংসদ সদস্য মনোনয়ন প্রত্যাশী।কেন্দ্রীয় যুবলীগের সদস্য, যশোর জেলা আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী সদস্য। যশোর জেলার মুক্তি যুদ্ধের অন্যতম সংগঠক।সাবেক তিন বারের নির্বাচিত
যশোর (০৫) আসনের সংসদ সদস্য। প্রয়াত বীর মুক্তিযোদ্ধা খান টিপু সুলতানের সুযোগ্য পুত্র
হুমায়ুন সুলতান। আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন কে সামনে রেখে মণিরামপুর ১৭ টি ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভার আওয়ামী লীগের নেতা কর্মীদের নিয়ে মণিরামপুর নিজ বাস ভবনে মতবিনিময় করেন।এসময় হুমায়ুন সুলতান নেতা কর্মীদের উদ্দেশ্য বলেন।আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আবার ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা কে ক্ষমতায় আনতে সকল কে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।সকলের মনের কষ্ট দুঃখ, বিভেদ ভুলে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নৌকার পক্ষে শহর থেকে তৃণমূল পর্যায়ে নেতা কর্মী সহ সাধারণ মানুষ কে এক হতে হবে।
জননেত্রী শেখ হাসিনা কে আবার ও প্রধানমন্ত্রী করতে তৃণমূল নেতা কর্মী এক হতে হবে।এই বাংলাদেশের অসহায় মানুষের নেত্রী জাতির জনক শেখ মুজিবুর রহমানের কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা।কারন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা অসহায় ভুমিহীন পরিবার কে দিয়েছেন জমি সহ পাকা ঘর।বয়স্ক ভাতা,প্রতিবন্ধী ভাতা,বিধবা ভাতা,মাতৃকালিন ভাতা।যাহা বিগত সরকার বিএনপি কখনো দেননি কখনো দিতে পারবেও না।তাদের আমলে সাধারণ মানুষ বিদ্যুৎ পাইনি।এখন ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ। তাদের আমলে কৃষক সার পাইনি। সারের জন্য লম্বা লাইন দিতে হতো।অনেক মানুষ কে তারা গুলি করে হত্যা কোরেছে ।আমাদের প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার আমলে কোনো কৃষক সারের জন্য লম্বা লাইন দেইনি।কোনো কৃষক সারের জন্য গুলি খেয়ে মারা যায়নি। কৃষক তাদের হাতের নাগালেই সার পাচ্ছেন।
জামাত বিএনপি সরকারের আলমে একটা মেঘা প্রজেক্ট কখনো দেশের মানুষ চোখে দেখিনি বা দেখা মেলেনি।কোনো সড়ক দিয়ে চলাচল করা যেতো না।দেশ ব্যাপী সড়কের বেহাল দশা ছিলো।আমাদের প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা আগে সমস্ত বাংলাদেশ ব্যাপী সড়কের কাজ করেছেন।দেশের টাকায় পদ্মা সেতু করেছেন।মেট্রোরেল, উড়াল সেতা,শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নতুন ভবন করেছেন।যা বিএনপি সরকার সারাজীবন ক্ষমতায় থাকলেও করতে পারবে না।তারা পারবে দেশের টাকা লুটপাট করে বিদেশে পাচার করতে।দেশের মানুষ কে হত্যা করতে অস্ত্র আমদানি করতে।আমরা আর কোনো অপশক্তি কে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হিসাবে দেখতে চাই না। দেশের মানুষ তখন ভালো থাকে যখন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা ক্ষমতায় থাকে।আসছে আর মাত্র কয়েক মাস পরে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন। এই নির্বাচনে আমরা ঐক্যবদ্ধ হয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কে পুনারায় প্রধানমন্ত্রী দেখতে চাই।তিনি এসময় স্হানীয় নেতা কর্মী উদ্দেশ্য বলেন।
তৃণমূল পর্যায়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়ন কে তুলে ধরুন।সকল কে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে গ্রামে গ্রামে মানুষের কাছে যেতে হবে।নৌকায় ভোট দিতে জনগণ কে উৎসাহিত করতে হবে।এবং প্রতিটা ইউনিয়নের প্রতিটি ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে নৌকার নির্বাচনী কমিটা করতে হবে।
এসময় বক্তব্য রাখেন মণিরামপুর উপজেলা সেচ্ছাসেবক লীগের আহ্বায়ক অরবিন্দু হাজরা।
সাবেক উপজেলা শ্রমিক লীগের সভাপতি বিল্লাল হোসেন (মিন্টু)।কেন্দ্রীয় মুক্তি যোদ্ধা সন্তান পরিষদের সদস্য, মণিরামপুর উপজেলা মুক্তি যোদ্ধা পরিষদের সাধারণ সম্পাদক, মারুফ আল-রাজি।
সাবেক কৃষক লীগের সভাপতি বাবু সৃকৃতি বিশ্বাস।সাবেক উপজেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আমেনা বেগম।
পৌর কাউন্সিলর বাবুল আক্তার। খানপুর ইউনিয়নের ইউপি সদস্য সঞ্জয় রাহা।মশ্বিমনগর ইউনিয়ন সেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি ইয়ামিন হোসেন।সাধারণ সম্পাদক আঃ মান্নান। ঝাপা ইউনিয়ন সেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি জুয়েল রানা অপু।সাধারণ সম্পাদক বিপ্লব হোসেন।কুলটিয়া ইউনিয়ন সেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি নিপুন বিশ্বাস।
কাজল বৈরাগী,কুলটীয়া ইউনিয়ন সেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক প্রবীর কুমার ধর।কুলটিয়া ইউনিয়ন সেচ্ছাসেবক লীগ। সাংগঠনিক সম্পাদক রাজু বিশ্বাস। কুলটীয়া ১ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের
সাধারণ সম্পাদক কাজল বৈরাগী।চালুয়াহাটী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের যুগ্ম আহ্বায়ক সাবেক ইউপি সদস্য আমজেদ আলী।
চালুয়াহাটী ইউনিয়ন সেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি প্রভাষক রফিকুল ইসলাম (পাসা)।
শ্যামকুড় ইউনিয়ন সেচ্ছাসেবক লীগের
সভাপতি মিজানুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক আব্দুল আজিজ।রহিতা ইউনিয়ন সেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি আয়ুব বিশ্বাস, সাধারণ সম্পাদক মাসুদ বিশ্বাস।
হরিদাসকাটী ইউনিয়ন সেচ্ছাসেবক লীগের
নিত্য রঞ্জন বিশ্বাস, উপজেলা সেচ্ছাসেবক লীগের সদস্য
প্রদীপ হালদার, হরিদাসকাটী ইউনিয়ন সেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ বাহারুল ইসলাম। আওয়ামী লীগ নেতা মোঃ কবীর হোসেন। মনোহরপুর ইউনিয়ন সেচ্ছাসেবক লীগের নেতা আকাশ মল্লিক। দূর্বডাঙ্গা ইউনিয়ন সেচ্ছাসেবক লীগের নেতা বাপ্পি। ঢাকুরিয়া ইউনিয়ন তরুন আওয়ামী লীগ নেতা এ্যাডঃ লালটু।খানপুর ইউনিয়ন সেচ্ছাসেবক লীগের নেতা রাজু হোসেন।
শামিম,আছাদ,ফিরোজ,
আলী কদর রনি,সিফাত আহমেদ সহ। আওয়ামী লীগ, ছাত্র লীগ,যুবলীগ,সেচ্ছাসেবক লীগ সহ আওয়ামী লীগের অঙ্গসংগঠনের নেতৃবৃন্দ।