কাজী মোস্তফা রুমি, টাঙ্গাইল জেলা প্রতিনিধি: বাংলার ৩০ লাখের বেশি শহীদ আর লাখো মায়ের সম্ভ্রমের সঙ্গে মিশে আছে স্বাধীনতার ইতিহাস, বিজয়ের আনন্দ। আজ থেকে ৫৩ বছর আগে ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর ৯ মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের পর বাংলার শোষিত মানুষ পেয়েছিল বিজয়ের আনন্দ, নিজের ভূখণ্ড। অবসান ঘটেছিল ২৪ বছরের পাকিস্তানি জান্তাদের দুঃশাসন। শোষণের জাঁতাকলে নিষ্পেষিত বাঙালি স্বাধীন দেশে মুক্তির স্বাদ নিয়েছিল প্রথমবার। আজ মহান বিজয় দিবস। বাংলার মানুষের জীবনের সবচেয়ে কাঙ্ক্ষিত ও আবেগঘন দিন।
মহান বিজয় দিবসে স্বাধীন বাংলার স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জাতীয় চার নেতা শহীদ বুদ্ধিজীবী শহীদ মুক্তিযোদ্ধা সহ সকল বীর মুক্তিযোদ্ধাদেরকে গভীর শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করেছেন দক্ষিণ টাঙ্গাইলের মানবিক নেতা রাজপথ থেকে বিকশিত নেতৃত্ব নাগরপুর দেলদুয়ারের গণমানুষের নেতা রাজনৈতিক ম্যাজিক ম্যান কর্মীবান্ধব জননেতা তারেক শামস্ খান হিমু।
এ বিষয়ে জননেতা তারেক শামস্ খান হিমু গণমাধ্যমকে বলেন- একাত্তরের এই দিনটিতে বাংলার আকাশে-বাতাসে ধ্বনিত হয় ‘জয় বাংলা’ স্লোগান। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাঙালিকে ধাপে ধাপে স্বাধীন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার জন্য তৈরি করেছিলেন। তার নেতৃত্বেই মহান মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল বাংলার আপামর জনসাধারণ। ছিনিয়ে এনেছিল বিজয়ের লাল-সবুজ পতাকা। ১৯৭১ সালের বিজয়ের দিনটির মতো আজও বাংলার আকাশে বাতাসে ধ্বনিত হচ্ছে ‘জয় বাংলা’। সর্বত্র উড়ছে বিজয়ের নিশান।
বিজয়ের এইদিনে আমরা শপথ নেই মৌলবাদ ও সাম্প্রদায়িক অপশক্তির সব ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করব এবং দেশের উন্নয়ন ও প্রগতির পথে বাধাদানকারীদের সমূলে উচ্ছেদ করব।
দেশ ও দেশের মানুষের অগ্রযাত্রা আরও এগিয়ে যাওয়ার প্রত্যয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে সকলকে নিয়ে কাজ করে যাব ইনশাআল্লাহ্।